বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন, এই দ্বন্দ্ব যেন দুই দেশের রাষ্ট্রীয় সম্পর্কের ক্ষতি না করে। তাঁরা মনে করেন, দুই দেশের সরকারকেই উচিত ব্যক্তিগত মতবিরোধ সীমাবদ্ধ রেখে বৃহত্তর দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ বজায় রাখা।
এদিকে, প্রেসিডেন্ট লুলা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জনসংযোগে ব্যস্ত থাকলেও এই সংকটময় মুহূর্তে তার সরাসরি হস্তক্ষেপ অপরিহার্য বলে মন্তব্য করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লুলার উচিত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়া, কারণ দেশ অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও বৈদেশিক সম্পর্কের নানা সমস্যার সম্মুখীন।
যদি প্রেসিডেন্ট লুলা এই সংকটকে উপেক্ষা করেন, তাহলে আন্তর্জাতিক মঞ্চে ব্রাজিলকে নেতৃত্বহীন দেশ হিসেবে দেখা হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
0 মন্তব্যসমূহ