রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) ট্রাইব্যুনালে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের প্রথম অগ্রাধিকার হচ্ছে ছাত্র-জনতা হত্যা মামলায় হত্যার আলামত সংরক্ষণ করে তদন্ত সংস্থার হাতে নিয়ে আসা, যাতে দ্রুত ন্যায়বিচার পাওয়া যায়। দ্রুততম সময়ে ট্রাইবুনাল পুনর্গঠন করে দ্রুত বিচার চাওয়া হবে।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘আওয়ামী স্বৈরাচার আমলে সিস্টেমেটিক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, গণহত্যা করেছে, তারই বিচার করতে প্রসিকিউশন টিম পুনর্গঠন করা হচ্ছে। প্রসিকিউটর টিম ক্রমান্বয়ে বাড়বে।
তিনি বলেন, ‘তদন্তকালীন প্রয়োজন মোতাবেক গুরুতর আসামিদের গ্রেফতার চাইবে, প্রসিকিউশন। আসামিরা কেউ যেন দেশত্যাগ করতে না পারে সেটি খেয়াল থাকবে।
তিনি আরো বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী হোক, আইজিপি হোক, সবাই একই পর্যায়ের আসামি বিবেচনা হবে। আগের সময়ে যেভাবে বিচারব্যবস্থা ধ্বংস হয়েছিল, সেরকম যেন আর না হয়, সেটিও লক্ষ্য থাকবে।
সূত্র-নয়া দিগন্ত অনলাইন
0 মন্তব্যসমূহ